পহেলা অগ্রহায়ণ ‘নবান্ন উৎসব দিবস’ ঘোষণার দাবি
স্টাফ করেসপন্ডেন্ট
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
x
Decrease font Enlarge font
ঢাকা: পহেলা অগ্রহায়ণকে ‘জাতীয় নবান্ন উৎসব দিবস’ ঘোষণা করে সরকারি ছুটির দাবি জানিয়েছে জাতীয় নবান্ন উৎসব উদযাপন পর্ষদ।
শুক্রবার (১৩ নভেম্বর) জাতীয় প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানায় সংগঠনটি।
এসময় জাতীয় নবান্ন উৎসব উদযাপন পর্ষদের আহ্বায়ক শাহরিয়ার সালাম লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন।
এতে বলা হয়, কৃষি সভ্যতার শুরু থেকেই ফসল তোলার উৎসব উদযাপিত হয়। বাংলাদেশের সব ক্ষুদ্র নৃতাত্ত্বিক গোষ্ঠীর প্রধান উৎসব ‘নবান্ন’কথা, সাড়ম্বরে দিবসটি উদযাপনই কষ্টসাধ্য।
সংবাদ সম্মেলনে আরও বলা হয়, কয়েক বছর যাবত পহেলা অগ্রহায়ণকে 'জাতীয় নবান্ন উৎসব দিবস' ঘোষণার দাবি জানানো হচ্ছে। আবার পহেলা অগ্রহায়ণকে কৃষি দিবস ঘোষণা করা হলেও তা সরকারিভাবে পালিত হচ্ছে না, সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ও আগ্রহ দেখাচ্ছে না।
আগামী রোববার (১৫ নভেম্বর) পহেলা অগ্রহায়ণ 'এসো মিলি নবান্নের উৎসবে' স্লোগান সামনে রেখে সংগঠনটির উদ্যোগে নবান্ন উৎসব উদযাপিত হবে বলেও জানানো হয়।
ঢাকা বিশ্ববদ্যালয়ের চারুকলার বকুলতলায় ওইদিন সকাল সাতটায় ভোরের রাগ সঙ্গীতের মধ্যদিয়ে উৎসবের সূচনা হবে। এছাড়া নবান্ন উৎসবে গারোদের ওয়ানগালা নৃত্য, আবৃত্তি, ঢাক-ঢোলের বাদনসহ নানা আয়োজনের মাধ্যমে দিবসটি পালন করা হবে।
সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটির চেয়ারপারসন লায়লা হাসান শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন মাহমুদ সেলিম, কাজী মদিনা, বাবুল বিশ্বাস প্রমুখ।
বাংলাদেশ সময়: ১২৫১ ঘণ্টা, নভেম্বর ১৩, ২০১৫
স্টাফ করেসপন্ডেন্ট
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
x
ঢাকা: পহেলা অগ্রহায়ণকে ‘জাতীয় নবান্ন উৎসব দিবস’ ঘোষণা করে সরকারি ছুটির দাবি জানিয়েছে জাতীয় নবান্ন উৎসব উদযাপন পর্ষদ।
শুক্রবার (১৩ নভেম্বর) জাতীয় প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানায় সংগঠনটি।
এসময় জাতীয় নবান্ন উৎসব উদযাপন পর্ষদের আহ্বায়ক শাহরিয়ার সালাম লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন।
এতে বলা হয়, কৃষি সভ্যতার শুরু থেকেই ফসল তোলার উৎসব উদযাপিত হয়। বাংলাদেশের সব ক্ষুদ্র নৃতাত্ত্বিক গোষ্ঠীর প্রধান উৎসব ‘নবান্ন’। কিন্তু দুঃখের বিষয় বাংলাদেশ কৃষি প্রধান দেশ হওয়া সত্ত্বেও বর্তমানে রাষ্ট্রীয়ভাবে তো দূরের কথা, সাড়ম্বরে দিবসটি উদযাপনই কষ্টসাধ্য।
সংবাদ সম্মেলনে আরও বলা হয়, কয়েক বছর যাবত পহেলা অগ্রহায়ণকে 'জাতীয় নবান্ন উৎসব দিবস' ঘোষণার দাবি জানানো হচ্ছে। আবার পহেলা অগ্রহায়ণকে কৃষি দিবস ঘোষণা করা হলেও তা সরকারিভাবে পালিত হচ্ছে না, সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ও আগ্রহ দেখাচ্ছে না।
আগামী রোববার (১৫ নভেম্বর) পহেলা অগ্রহায়ণ 'এসো মিলি নবান্নের উৎসবে' স্লোগান সামনে রেখে সংগঠনটির উদ্যোগে নবান্ন উৎসব উদযাপিত হবে বলেও জানানো হয়।
ঢাকা বিশ্ববদ্যালয়ের চারুকলার বকুলতলায় ওইদিন সকাল সাতটায় ভোরের রাগ সঙ্গীতের মধ্যদিয়ে উৎসবের সূচনা হবে। এছাড়া নবান্ন উৎসবে গারোদের ওয়ানগালা নৃত্য, আবৃত্তি, ঢাক-ঢোলের বাদনসহ নানা আয়োজনের মাধ্যমে দিবসটি পালন করা হবে।
সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটির চেয়ারপারসন লায়লা হাসান শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন মাহমুদ সেলিম, কাজী মদিনা, বাবুল বিশ্বাস প্রমুখ।
বাংলাদেশ সময়: ১২৫১ ঘণ্টা, নভেম্বর ১৩, ২০১৫
এইচআর/এফবি/এএ
শুক্রবার (১৩ নভেম্বর) জাতীয় প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানায় সংগঠনটি।
এসময় জাতীয় নবান্ন উৎসব উদযাপন পর্ষদের আহ্বায়ক শাহরিয়ার সালাম লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন।
এতে বলা হয়, কৃষি সভ্যতার শুরু থেকেই ফসল তোলার উৎসব উদযাপিত হয়। বাংলাদেশের সব ক্ষুদ্র নৃতাত্ত্বিক গোষ্ঠীর প্রধান উৎসব ‘নবান্ন’। কিন্তু দুঃখের বিষয় বাংলাদেশ কৃষি প্রধান দেশ হওয়া সত্ত্বেও বর্তমানে রাষ্ট্রীয়ভাবে তো দূরের কথা, সাড়ম্বরে দিবসটি উদযাপনই কষ্টসাধ্য।
সংবাদ সম্মেলনে আরও বলা হয়, কয়েক বছর যাবত পহেলা অগ্রহায়ণকে 'জাতীয় নবান্ন উৎসব দিবস' ঘোষণার দাবি জানানো হচ্ছে। আবার পহেলা অগ্রহায়ণকে কৃষি দিবস ঘোষণা করা হলেও তা সরকারিভাবে পালিত হচ্ছে না, সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ও আগ্রহ দেখাচ্ছে না।
আগামী রোববার (১৫ নভেম্বর) পহেলা অগ্রহায়ণ 'এসো মিলি নবান্নের উৎসবে' স্লোগান সামনে রেখে সংগঠনটির উদ্যোগে নবান্ন উৎসব উদযাপিত হবে বলেও জানানো হয়।
ঢাকা বিশ্ববদ্যালয়ের চারুকলার বকুলতলায় ওইদিন সকাল সাতটায় ভোরের রাগ সঙ্গীতের মধ্যদিয়ে উৎসবের সূচনা হবে। এছাড়া নবান্ন উৎসবে গারোদের ওয়ানগালা নৃত্য, আবৃত্তি, ঢাক-ঢোলের বাদনসহ নানা আয়োজনের মাধ্যমে দিবসটি পালন করা হবে।
সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটির চেয়ারপারসন লায়লা হাসান শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন মাহমুদ সেলিম, কাজী মদিনা, বাবুল বিশ্বাস প্রমুখ।
বাংলাদেশ সময়: ১২৫১ ঘণ্টা, নভেম্বর ১৩, ২০১৫
এইচআর/এফবি/এএ
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
Decrease font Enlarge font
ঢাকা: পহেলা অগ্রহায়ণকে ‘জাতীয় নবান্ন উৎসব দিবস’ ঘোষণা করে সরকারি ছুটির দাবি জানিয়েছে জাতীয় নবান্ন উৎসব উদযাপন পর্ষদ।
শুক্রবার (১৩ নভেম্বর) জাতীয় প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানায় সংগঠনটি।
এসময় জাতীয় নবান্ন উৎসব উদযাপন পর্ষদের আহ্বায়ক শাহরিয়ার সালাম লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন।
এতে বলা হয়, কৃষি সভ্যতার শুরু থেকেই ফসল তোলার উৎসব উদযাপিত হয়। বাংলাদেশের সব ক্ষুদ্র নৃতাত্ত্বিক গোষ্ঠীর প্রধান উৎসব ‘নবান্ন’কথা, সাড়ম্বরে দিবসটি উদযাপনই কষ্টসাধ্য।
সংবাদ সম্মেলনে আরও বলা হয়, কয়েক বছর যাবত পহেলা অগ্রহায়ণকে 'জাতীয় নবান্ন উৎসব দিবস' ঘোষণার দাবি জানানো হচ্ছে। আবার পহেলা অগ্রহায়ণকে কৃষি দিবস ঘোষণা করা হলেও তা সরকারিভাবে পালিত হচ্ছে না, সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ও আগ্রহ দেখাচ্ছে না।
আগামী রোববার (১৫ নভেম্বর) পহেলা অগ্রহায়ণ 'এসো মিলি নবান্নের উৎসবে' স্লোগান সামনে রেখে সংগঠনটির উদ্যোগে নবান্ন উৎসব উদযাপিত হবে বলেও জানানো হয়।
ঢাকা বিশ্ববদ্যালয়ের চারুকলার বকুলতলায় ওইদিন সকাল সাতটায় ভোরের রাগ সঙ্গীতের মধ্যদিয়ে উৎসবের সূচনা হবে। এছাড়া নবান্ন উৎসবে গারোদের ওয়ানগালা নৃত্য, আবৃত্তি, ঢাক-ঢোলের বাদনসহ নানা আয়োজনের মাধ্যমে দিবসটি পালন করা হবে।
সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটির চেয়ারপারসন লায়লা হাসান শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন মাহমুদ সেলিম, কাজী মদিনা, বাবুল বিশ্বাস প্রমুখ।
বাংলাদেশ সময়: ১২৫১ ঘণ্টা, নভেম্বর ১৩, ২০১৫



0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন